মোহাম্মদপুর কৃষি মার্কেটে আগুন
২৮ এপ্রিল ২০২৫, সোমবার ভোরে রাজধানীর মোহাম্মদপুর কৃষি মার্কেটে একটি অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে। রাত আনুমানিক ১টা ৫০ মিনিটে আগুন লাগার খবর পায় ফায়ার সার্ভিস। খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিসের পাঁচটি ইউনিট ঘটনাস্থলে পৌঁছে আগুন নিয়ন্ত্রণে কাজ শুরু করে।
🔥 অগ্নিকাণ্ডের বিস্তারিত
-
ক্ষয়ক্ষতি: আগুনে অন্তত তিনটি দোকান সম্পূর্ণভাবে পুড়ে ছাই হয়ে গেছে। এর মধ্যে 'আল মদিনা স্টোর' নামক একটি বেডিং ও পর্দার দোকান ছিল, যার মালিক ফারজানা আক্তার জানান, আগুনে তাদের সবকিছু পুড়ে গেছে।
-
আগুন নিয়ন্ত্রণ: ফায়ার সার্ভিসের পাঁচটি ইউনিটের প্রচেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আনা হয়। তবে দাহ্য পদার্থের কারণে আগুন দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে।
-
কারণ ও তদন্ত: প্রাথমিকভাবে আগুন লাগার কারণ জানা যায়নি। তদন্তের পর বিস্তারিত তথ্য পাওয়া যাবে।
🧑🚒 ফায়ার সার্ভিসের চ্যালেঞ্জ
ফায়ার সার্ভিসের কর্মকর্তারা জানান, আগুন নিয়ন্ত্রণে স্থানীয় জনগণের সহযোগিতা ছিল, তবে একই সঙ্গে উৎসুক জনতার ভিড় অগ্নিনির্বাপণে কিছুটা বাধা সৃষ্টি করেছে। মোহাম্মদপুর থানা পুলিশ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে কাজ করেছে।
অবশ্যই, চলুন মোহাম্মদপুর কৃষি মার্কেটের আগুনের ঘটনাটি বিস্তারিতভাবে বলি:
🔥 ঘটনাটির সারাংশ:
২৮ এপ্রিল ২০২৫, সোমবার ভোররাতে (রাত আনুমানিক ১টা ৫০ মিনিটের দিকে)
মোহাম্মদপুর কৃষি মার্কেটে হঠাৎ করে ভয়াবহ আগুন লাগে।
ফায়ার সার্ভিসের কাছে খবর আসার পর, পাঁচটি ইউনিট দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছায়।
🚒 ফায়ার সার্ভিসের কাজ:
-
আগুন লাগার কিছুক্ষণের মধ্যে পুরো বাজারের কিছু অংশে আগুন ছড়িয়ে পড়ে।
-
বাজারে থাকা অনেক দোকানে দাহ্য সামগ্রী (যেমন বেডিং, পর্দা, প্লাস্টিকের পণ্য) থাকায় আগুন খুব দ্রুত বিস্তার লাভ করে।
-
প্রায় দুই ঘণ্টার চেষ্টায় (রাত ৩টা ৫০ মিনিটের দিকে) আগুন পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণে আনা হয়।
-
আগুন নেভাতে গিয়ে স্থানীয় মানুষ ও ফায়ার সার্ভিস একসঙ্গে কাজ করেছে, যদিও ভিড়ের কারণে কিছুটা সমস্যা হয়েছে।
🛒 ক্ষয়ক্ষতি:
-
তিনটি দোকান পুরোপুরি পুড়ে গেছে।
-
এর মধ্যে 'আল মদিনা স্টোর' নামে একটি বেডিং ও পর্দার দোকানের মালিক ফারজানা আক্তার জানান, তার দোকানের সব পণ্য পুড়ে ছাই হয়ে গেছে।
-
আর্থিক ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ এখনো সঠিকভাবে নির্ধারণ করা হয়নি, তবে ধারণা করা হচ্ছে ক্ষয়ক্ষতি অনেক বড় মাপের।
🧯 আগুনের কারণ:
-
এখন পর্যন্ত আগুন লাগার কারণ জানা যায়নি।
-
ফায়ার সার্ভিস বলছে, তদন্তের পর কারণ নির্দিষ্ট করে বলা যাবে।
-
প্রাথমিকভাবে বৈদ্যুতিক শর্টসার্কিটের সম্ভাবনা উড়িয়ে দেওয়া হয়নি।
🏢 পুলিশের ভূমিকা:
-
মোহাম্মদপুর থানা পুলিশ ঘটনাস্থলে উপস্থিত থেকে জনতার ভিড় নিয়ন্ত্রণে কাজ করেছে এবং ফায়ার সার্ভিসকে সহায়তা করেছে।