যুক্তরাজ্যের এনসিএ’ই £১৭০ মিলিয়ন সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত

 যুক্তরাজ্যের এনসিএ’ই £১৭০ মিলিয়ন সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত



নিচে যুক্তরাজ্যের জাতীয় অপরাধ সংস্থা (NCA) দ্বারা প্রাক্তন ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরীর সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত সংক্রান্ত বিস্তারিত:


🇬🇧 কী ঘটেছে

  • ৩৪২টি যুক্তরাজ্য-ভিত্তিক সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত: অনুমান অনুযায়ী £১৮৫ মিলিয়নের বেশি সম্পদের ওপর স্থায়ী ফ্রিজিং (ফ্রোজেন) আদেশ জারি হয়েছে, যেগুলো উচ্চ আদালতের ৫ জুন ২০২৫ তারিখের আদেশের ভিত্তিতে নীচে (ft.com)।

  • প্রধান সম্পত্তির মধ্যে রয়েছে:

    • লন্ডনের St John's Wood-এ £১১ মিলিয়নের একটি লাক্সারি বাড়ি, ২০২২ সালে কেনা (theguardian.com)

    • Fitzrovia-তে £১২.৬৫ মিলিয়ন মূল্যে একটি অ্যাপার্টমেন্ট ব্লক, ২০২১ সালে ক্রয় করা (theguardian.com)


কেন তা করল NCA

  • বাংলাদেশের অস্থায়ী সরকারের অনুরোধে: প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনুস নেতৃত্বাধীন সরকার ঢাকার বাইরে সাইফুজ্জামের সম্পত্তির সন্ধান চেয়েছিল ।

  • আনুষ্ঠানিক তদন্ত অব্যাহত: NCA দায়ের করেছে এটি একটি চলমান নাগরিক (civil) তদন্ত—বিক্রয় বা হস্তান্তর অবরোধের মাধ্যমে প্রমাণাদি সংরক্ষণ করা হচ্ছে (theguardian.com)।


প্রসঙ্গ ও পরিপ্রেক্ষিত

  • ইউনুসের পর্যায়ক্রমিক অভিযান: এর আগে NCA পূর্বেও £৯০ মিলিয়ন মানের সম্পদ বাজেয়াপ্ত করেছিলেন রাহমান পরিবার থেকেও ।

  • আর্থিক গণনার পরিসংখ্যান: এ ব্যাপারে ইউসনের সরকার দাবী করে যে, শেখ হাসিনার শাসনামলে প্রায় $২৩৪ বিলিয়ন বিদেশে রপ্তানি হয়েছে ।

  • রাজনৈতিক চাপ ও প্রকাশ্য প্রতিক্রিয়া: NCA-র এই পদক্ষেপটিকে অনেকে কার্যকর এবং প্রশংসনীয় বলে মনে করছে; তবে, আওয়ামী লীগ ও সংশ্লিষ্টদের তরফে এটি “রাজনৈতিক প্রতিহিংসামূলক” দাবি হয় (theguardian.com)।


ভবিষ্যৎ সম্ভাবনা

  • সম্পত্তিগুলোর মূল্যায়ন ও তদন্ত শেষ হলে, ধরা পড়া অবৈধ আয়কে বাংকার বা সরকারি ভান্ডারে ফেরত পাঠানো হবে বলে প্রত্যাশা করা হচ্ছে ।

  • NCA এবং আন্তর্জাতিক সহযোগী সংস্থাগুলো—বিশেষ করে FT, Guardian, Transparency International-এর মতো—এই প্রক্রিয়া নজরদারি করবে ।


✅ সারসংক্ষেপ

বিষয় বিবরণ
বাজেয়াপ্ত সম্পত্তি ৩৪২টি (St John's Wood, Fitzrovia সহ)
বাজেয়াপ্ত মূল্য ≈ £১৮৫ মিলিয়ন
আদেশের তারিখ ৫ জুন ২০২৫
তদন্ত প্রেক্ষাপট বাংলাদেশ অস্থায়ী সরকারের কমিশন
পূর্বের মামলা Rahman পরিবার থেকে £৯০ মিলিয়ন বাজেয়াপ্ত

আপনি যদি চান, তাহলে এই বিষয়ে আরও গভীরভাবে—যেমন ভবিষ্যৎ আইনি ব্যবস্থাপনা, বাংলাদেশ ও ব্রিটিশ সরকারের পরবর্তী পদক্ষেপ, আদালতের বিবৃতি প্রকৃতি—সঙ্গে বিশদ আলোচনা করতে পারি।

Post a Comment

Previous Post Next Post