সুন্দরবনে হরিণ-শিকারের ফাঁদ উদ্ধার

 সুন্দরবনে হরিণ-শিকারের ফাঁদ উদ্ধার



আজ ১৮ জুন ২০২৫, সুন্দরবনের শরণখোলা রেঞ্জ-এর কোকিলমুনি ও টিয়ারচর এলাকা থেকে বড় ধরনের বন‌্যপ্রাণী শিকারবিরোধী অভিযান পরিচালনা করেছে বন বিভাগ। এই অভিযানে উদ্ধার করা হয়েছে:

  • ৬০০টি হরিণ শিকারের ফাঁদ

  • ১৬টি কাঁকড়া ধরার অবৈধ জাল

  • ৫টি ডিঙি নৌকা (পরিত্যক্ত অবস্থায়)


📌 অভিযানের নেতৃত্ব:

এই অভিযান পরিচালনা করেছেন বাগেরহাট পূর্ব বন বিভাগের সহকারী বন সংরক্ষক (এসিএফ) এবং শরণখোলা রেঞ্জ কর্মকর্তারা।

📍 কোথায় অভিযান চালানো হয়েছে?

  • কোকিলমুনি

  • টিয়ারচর

  • চাঁদপাই ও শরণখোলা রেঞ্জের উপকূলসংলগ্ন খাল


🐾 কেন এই অভিযান গুরুত্বপূর্ণ?

এই অঞ্চলগুলো বিপন্ন চিত্রা হরিণের বিচরণভূমি, যেখানে প্রতি বছর গোপনে ফাঁদ পেতে হরিণ শিকার করা হয়। বর্ষা মৌসুমে পানির উচ্চতা বেড়ে গেলে হরিণদের চলাফেরা সীমিত হয়, তখন ফাঁদে আটকে প্রাণ হারায়।


🔍 বন বিভাগের বক্তব্য:

“বন অপরাধ প্রতিরোধে নিয়মিত অভিযান চলবে। সুন্দরবনের বন্যপ্রাণ সংরক্ষণে আমরা জিরো টলারেন্স নীতি গ্রহণ করেছি।”
— সহকারী বন সংরক্ষক, পূর্ব সুন্দরবন


এই ঘটনা সুন্দরবনের বন্যপ্রাণ রক্ষায় একটি বড় সাফল্য হিসেবে দেখা হচ্ছে। চাইলে এই নিয়ে একটি নিউজ ক্যাপশন বা পোস্টার বানাতেও সাহায্য করতে পারি।

আরও জানতে চাইলে তুমি বলো কোন দিকটা নিয়ে—অভিযান বিস্তারিত, হরিণ শিকারের কৌশল, না বন সংরক্ষণের উদ্যোগ?

Post a Comment

Previous Post Next Post