নিশ্চিতভাবেই। জামায়াত–ই–ইসলামী পুনঃনিবন্ধনের বিষয়ে এখানে বিস্তারিত আপডেট দেয়া হলো:
🟢 জামায়াত–ই–ইসলামী বিজয়ী হয়েই পুনঃনিবন্ধিত
কী ঘটেছে:
২৪ জুন ২০২৫ তারিখে বাংলাদেশের নির্বাচন কমিশন (EC) একটি গেজেট বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে জামায়তে ইসলামির রাজনৈতিক দল হিসেবে নিবন্ধন ও “দাঁড়িপাল্লা” প্রতীক পুনঃস্থাপন করেছে
-
২০০৮ সালে জামায়াত প্রথমবার নিবন্ধিত হয়।
-
২০১৩ সালে হাইকোর্ট এবং পরে ২০১৮ সালে EC-এর পক্ষ থেকে নিবন্ধন বাতিল হয়েছিল।
-
২০২৪ সালের আগস্টে বিতর্কিত রাজনৈতিক পরিস্থিতির পর আপিল বিভাগ (সুপ্রিম কোর্ট) ১ জুন ২০২৫ তারিখে এই বাতিল ঘোষণা উল্টে দেয় (thedailycampus.com)।
-
EC ৪ জুন এক আলোচনা সভার পর সিদ্ধান্ত নেবে এবং ২৪ জুন গেজেটে তা প্রকাশিত হয় ।
সাম্প্রতিক প্রক্রিয়া:
-
৪ জুন EC প্রাথমিকভাবে নিবন্ধন ও প্রতীক বণ্টন করার সিদ্ধান্ত নেয়।
-
২৪ জুন গেজেটে সরকারি ঘোষণা প্রদান করে, যা শেষে কার্যকর হয় (prothomalo.com, prothomalo.com)।
⚖️ প্রভাব ও পরবর্তী খেলা
-
নির্বাচনাধিক যোগ্যতা: এখন থেকে জামায়াত আগামী জাতীয় নির্বাচন (চলতি বছর এপ্রিল/ফেব্রুয়ারি, ২০২৬) অংশগ্রহণ করতে পারবে ।
-
রাজনৈতিক আবর্ত: এটি সরকারের গতিবিধিতে বড় পরিবর্তন – জামায়াতের বৈধতা ফিরে পাওয়া ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার সাথে সমন্বয় সচেতনতা সৃষ্টি করছে — যা রাজনৈতিক মহলে সমালোচনার জন্ম দিচ্ছে ।
📝 সারসংক্ষেপ
বিষয় | বিবরণ |
---|---|
নিবন্ধন পুনঃস্থাপন | ২৪ জুন ২০২৫ তারিখে সামাজিক ও রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে সিদ্ধান্ত কার্যকর |
আইনি ভিত্তি | আপিল বিভাগের রায় (১ জুন ২০২৫) অনুমোদন করে পুরাতন রায় বাতিল |
আগামী নির্বাচন | ২০২৬ সালের ফাস্টার বা এপ্রিল নাগাদ জাতীয় নির্বাচন |
🔍 আপনার পরবর্তী প্রশ্নের সম্ভাবনা
-
আপনি কি দলটির ভবিষ্যৎ নির্বাচনী পরিকল্পনা জানতে চান?
-
বা আইনগত/ধারণাগত প্রভাব—প্রেমানিক বা বিরোধী মহল কী বলছে—সেটাও দরকার কিনা?
আপনার কোন দিকই অগ্রাধিকার দিন, আমি বিস্তারিত নজরে এনে দেব।